Site icon Govt news

স্বামী এবং স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ সম্পর্কিত সতর্কবার্তা ?গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ বা কি করে বুঝবেন যে আপনি গর্ভবতী ?

পোস্ট সামারীঃ

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ

Table of Contents

Toggle

সন্তান ধারনে স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ

রক্তের গ্রুপ Blood Group

মায়ের রক্তের গ্রুপ গর্ভের সন্তানের ওপর কখনো কখনো প্রভাব ফেলতে পারে । সকল সন্তান ধারণক্ষম মহিলারই রক্তের গ্রুপ জানা দরকার । পূর্বে জানা না থাকলেও গর্ভাবস্থায় অবশ্যই রক্তের গ্রুপ জানতে হবে । মা যদি পজেটিভ (Positive) হন, তবে কোন অসুবিধা হয় না।

স্বামী এবং স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ সম্পর্কিত সতর্কবার্তা ?

কিন্তু মা যদি নেগেটিভ (Negative) হয়, আর বাবা পজেটিভ হয়, তবে বাচ্চার সমস্যা হতে পারে । যদি মা নেগেটিভ আর বাবা পজেটিভ হয়, তবে এর ফলে উদ্ভূত সমস্যা এক ধরনের ইনজেকশন দ্বারা প্রতিরোধ করা যায়। স্বামী পজিটিভ এমন নেগেটিভ গ্রুপের কোন মহিলার যদি কখনো বাচ্চা নষ্ট হয়, এমআর (MR) বা ডিএন্ডসি (D & C) করানো হয়, তাহলেও এই ইনজেকশন নিতে হবে, অন্যথায় পরবর্তী বাচ্চার সমস্যা হতে পারে। গর্ভবতী মায়ের এ ধরনের কোন ইতিহাস থাকলে প্রথমেই তা চিকিৎসককে জানাতে হবে । অন্যদিকে মা পজেটিভ আর বাবা নেগেটিভ হলে কোন সমস্যাই হয় দেখা  যায় না। আবার  যদি husband & wife Blood group  একই হয়, তাতেও কোন সমস্যা হয় না ।

মনে রাখবেন, সন্তানের জন্ম স্বাভাবিক ডেলিভারির মাধ্যমেই হোক বা অপারেশনের মাধ্যমেই হোক, উভয় ক্ষেত্রেই আপনার রক্তের প্রয়োজন হতে পারে । সেই সময় কে আপনাকে রক্ত দেবে, তা আগে থেকেই ঠিক করে রাখুন ।

আরও পড়ুনঃ খালি পেটে লেবু খাওয়ার উপকারিতা ? লেবু পাতার উপকারিতা ? ক্যান্সার প্রতিরোধে লেবু

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর হতে বোঝা যায় এবং গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ ?

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ বা কি করে বুঝবেন যে আপনি গর্ভবতী

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায়,

মায়ের জরায়ুতে বাচ্চার অবস্থান

নিম্নলিখিত উপসর্গগুলো যত্নসহকারে খেয়াল করলে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার পেটে সন্তান এসেছে কি না । তবে মনে রাখতে হবে, সবগুলো উপসর্গ একই সাথে একজন গর্ভবতী মহিলার নাও থাকতে পারে ।

মাসিকের কতদিন পর গর্ভধারণ হয় বা কত দিন মাসিক না হলে গর্ভবতী হয় ?

আরও পড়ুনঃ দেশের  ভূমি ব্যবস্থাপনায় ডিজিটাল প্রযুক্তি ? ই-নামজারি কি ? ভূমি মালিকদের আধুনিক কার্ড ?

গর্ভাবস্থায় স্তনের পরিবর্তন ?

গর্ভাবস্থায় স্তনের পরিবর্তন:

প্রেগনেনসি হওয়ার লক্ষণ ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া ?

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ খাবারের টেস্ট ?

বমি বমি ভাব হওয়া ?

গর্ভবতী হওয়ার প্রথম সপ্তাহের লক্ষণ

ক্লান্তি অনুভব করা ?

উপরোক্ত উপসর্গগুলো দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত । ডাক্তার তখন আপনার বিভিন্ন টেস্ট করে বলে দিতে পারেন আপনি সন্তান সম্ভবা কিনা ।

পিরিয়ড শেষ হওয়ার কখন পর পরীক্ষা করা যায় ?

প্রথমে আপনার প্রস্রাব পরীক্ষা করা যেতে পারে । সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর প্রথম প্রস্রাব পরীক্ষার জন্য পাঠালেই ভালো হয় । মনে রাখবেন, প্রস্রাব নেওয়ার পাত্রটিকে সাবান বা সাবান জাতীয় কিছু দিয়ে পরিষ্কার করবেন না । এতে টেস্ট সঠিক নাও হতে পারে । মাসিক বন্ধ হওয়ার ১৫ দিন পর এই পরীক্ষা করাতে হয় । এর আগে করলে সন্তান সম্ভবা সত্ত্বেও টেস্টের ফলাফল নেগেটিভ হতে পারে ।

পারিবারিক-পেনশন-ফরম-২-২ ” নিউজ হতে আইবাস++ ও সরকারি নিউজের আপডেট সংগ্রহ করে নিতে পারেন।

গর্ভাবস্থায়  মনের পরিবর্তন ?

গর্ভাবস্থায়  মনের পরিবর্তন:

এরকম রহস্যময় আচরণ  গর্ববতী হওয়ার লক্ষণ ।

কত দিন মাসিক না হলে গর্ভবতী হয়, সহবাসের কতদিন পর গর্ভবতী হয়

vaginal bleeding

vaginal discharge

গর্ভাবস্থায়  কোষ্ঠকাঠিন্য

রিলেটেড ট্যাগঃ , পিরিয়ড মিস হওয়ার আগে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ, কত দিন মাসিক না হলে গর্ভবতী হয়, সহবাসের কতদিন পর গর্ভবতী হয়, ৪ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া, গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর মাসিক বন্ধ হয়, মাসিকের কতদিন পর গর্ভধারণ হয়

Exit mobile version