এই পোস্ট থেকে নিম্নলিখিত বিষয়সমূহ জানা যাবেঃ
বেসরকারি মাদ্রাসার শিক্ষকদের ;
বেসরকারী মাদ্রাসার শিক্ষকদের ছুটি বিধি ১৯৭৯সালের রেগুলেশন অনুসারে বেসরকারী মাদ্রাসার শিক্ষকদের ছুটি বিধি
(১) ছুটি :
কোন শিক্ষক দু’বৎসর পর্যন্ত মাদ্রাসায় শিক্ষকতা না করে থাকলে তিনি নৈমিত্তিক ছুটি ব্যতীত তিনি অন্য কোন ছুটি ভোগ করতে পারবে না। দু’বছরের মধ্যে একজন শিক্ষক স্বাস্থ্যগত কারণে ১৫ দিনের অধিক ছুটি ভোগ করতে
পারবেন না ।
একজন শিক্ষক সরকারী মাদ্রাসায় শিক্ষকের ক্ষেত্রে ২০দিনের ন্যায় নৈমিত্তিক ছুটি বছরে ২০ দিন এ ছুটি ভোগ করতে পারবেন।
বেসরকারী মাদ্রাসার একজন শিক্ষক সরকারী মাদ্রাসায় শিক্ষকের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য অর্জিত ছুটির ন্যায়
এ ছুটি ভোগ করতে পারবেন।
(এ) এক বছর চাকুরীর জন্য ১ জন শিক্ষক ১৬ নম্বর রেগুলেশনে শর্তসমূহের নিয়ম অনুযায়ী ১০ দিনের মেডিকেল ছুটি পাবেন।
(বি) কোন সনদ প্রাপ্ত ডাক্তার কর্তৃক প্রদত্ত সার্টিফিকেট প্রদান সাপেক্ষে একজন শিক্ষককে এককালীন অনধিক সাত দিনের মেডিকেল ছুটি অনুমোদন করা যেতে পারে ।
(সি) মেডিকেল সার্টিফিকেট প্রদান সাপেক্ষে এবং শিক্ষকের কোন ছুটি জমা থাকলে তাকে পূর্ণ বেতনসহ অনধিক এক মাসের এবং গড় বেতনের অর্ধেক হারে অনধিক তিন মাসের ছুটির অনুমোদন দেওয়া যেতে পারে। বিশেষ অবস্থায় কোন শিক্ষক সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত বিনা বেতনে যতদিন দরকার মনে করেন মাদ্রাসার কমিটি ততদিন মেডিকেল ছুটি অনুমোদন করতে পারেন।
আরও জানুুনঃ
সার্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা কি ? সার্বজনীন পেনশন ব্যবস্থার আইন ২০২৩ ?
অনধিক ২ মাসের পূর্ণ বেতনে একজন শিক্ষিকাকে একত্রে উক্ত ছুটি অনুমোদন প্রদান করা যেতে পারে । অনধিক ৪ মাসের ছুটি ভোগ করতে পারবেন।
একজন শিক্ষককে বেতন ছাড়া অনধিক ২ বছরের অসাধারণ ছুটি অনুমোদন করা যেতে পারে। এই ছুটি সময়কে তার চাকুরীর সিনিয়রিটির সাথে গণনা করা যাবে না।
একজন শিক্ষককে কর্তব্য ছুটি প্রয়োজন সাপেক্ষে অনুমোদন করা যেতে পারে।
(এ) কোন পরীক্ষা পরিচালনা বা কোন সভায় যোগদান করতে পারবে যদি মাদ্রাসা কমিটি বা বোর্ড অন্য যে কোন কর্তৃপক্ষ অনুমোদন থাকে।
(বি) জুরী হিসাবে অথবা সরকারী স্বাক্ষী হিসাবে কোর্টে হাজির হওয়ার জন্য। (সি) পরিতোষিক ছাড়া সরকার কর্তৃক বা সরকারী প্রতিষ্ঠান বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। কর্তৃক নিয়োজিত সদস্য হিসাবে কোন কমিটি বা প্রতিষ্ঠানে যোগদান করার জন্য।
(ডি) কোন প্রতিষ্ঠান, সমিতিতে অথবা মাদ্রাসার কোন সভায় অথবা বোর্ডে অথবা সরকারের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য।
জন্য ।
(ই) কোন শিক্ষা দপ্তরে অথবা কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আহ্বানে বক্তৃতা পর
গুগল নিউজ হতে আপডেট ” নিউজ হতে আইবাস++ ও সরকারি নিউজের আপডেট সংগ্রহ করে নিতে পারেন।
এক নাগাড়ে ৫ বছর পর্যন্ত মাদ্রাসায় শিক্ষকতায় নিয়োজিত কোন শিক্ষক তার অধ্যয়নের জন্য এ ছুটি ভোগ করতে পারেন যদি মাদ্রাসার কমিটি অত্র শিক্ষদে পেশাগত যোগ্যতা বর্ধনের প্রয়োজন মনে করেন। শর্ত থাকে যে, (ক) চাকুরী নিয়ে তিন বছরের অধিক এ ছুটি হবে না। (খ) ১ম বছর পূর্ণ গড় বেতন, আর্থিক সংগতি সাপেক্ষে ২য় বছরে গড় বেতনের অর্ধেক হারে বেতন পাবেন। ৩য় বৎসরে কোন বেতন দেওয়া যাবে না। (গ) এ মর্মে অংগীকারনামা দিতে হবে যে অধ্যয়ন শেষে তিনি কমপক্ষে ৫ বছর মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করবেন। অন্যথায় তিনি যে টাকা গ্রহণ করেছেন তা ফেরৎ দিবেন।
আরও জানুনঃ
কোন ছুটি অধিকার হিসাবে দাবী করা যাবে না।
রাজস্বখাতভুক্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের “সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ২০২৩” এর তৃতীয় ধাপরে লিখিত পরীক্ষার ফলাফল ২০২৪…
সারা দেশে অসংখ্য বেসরকারি এমপিওভুক্ত মাধ্যমিক স্কুল রয়েছে। এসব বেসরকারি এমপিওভুক্ত মাধ্যমিক স্কুলের প্রধান শিক্ষক,…
বাংলাদেশে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা কত ? বাংলাদেশে শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী…
পোস্ট সামারীঃ কতদিন থাকছে ঈদুল ফিতর ২০২৪ সালে সরকারি ছুটি ? ঈদুল ফিতর ২০২৪ সরকারি…
ছুটি নগদায়নের ইংরেজি কি ? ছুটি নগদায়নের ইংরেজি কি হলো লাম্পগ্রান্ড (lump grant) . ছুটি…
অফিস সহায়ক পদের ইতিহাস ? অফিস সহায়ক এর কাজ কি ? ২০তম গ্রেডের বেতন কত…