ওটস: সকালের নাস্তায় ওটস খেলে শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমে।

ওটস: সকালের নাস্তায় ওটস খেলে শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমে।

বাদাম: বিশেষ করে আখরোট ও আমন্ডের মতো বাদাম হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।

বাদাম: বিশেষ করে আখরোট ও আমন্ডের মতো বাদাম হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।

চিয়া সিড: ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ চিয়া সিড কোলেস্টেরল কমাতে কার্যকর।

চিয়া সিড: ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ চিয়া সিড কোলেস্টেরল কমাতে কার্যকর।

মাছ: স্যামন, ম্যাকেরেল ও সার্ডিনে প্রচুর ওমেগা-৩ থাকে, যা কোলেস্টেরল কমায়।

মাছ: স্যামন, ম্যাকেরেল ও সার্ডিনে প্রচুর ওমেগা-৩ থাকে, যা কোলেস্টেরল কমায়।

 বিনস: বিনস বা ডালজাতীয় খাবার ফাইবারে সমৃদ্ধ, যা খারাপ কোলেস্টেরল হ্রাস করতে সহায়তা করে।

 বিনস: বিনস বা ডালজাতীয় খাবার ফাইবারে সমৃদ্ধ, যা খারাপ কোলেস্টেরল হ্রাস করতে সহায়তা করে।

 রসুন: রসুনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণাগুণ কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করে।

 রসুন: রসুনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণাগুণ কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করে।

 জলপাই তেল: অলিভ অয়েল মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট সমৃদ্ধ, যা খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে কার্যকর।

 জলপাই তেল: অলিভ অয়েল মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট সমৃদ্ধ, যা খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে কার্যকর।

অ্যাভোকাডো:  অ্যাভোকাডোতে থাকা ভালো ফ্যাট শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমায়।

সবুজ শাকসবজি: পালং শাক ও ব্রকলি ফাইবার সমৃদ্ধ যা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।

সবুজ শাকসবজি: পালং শাক ও ব্রকলি ফাইবার সমৃদ্ধ যা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।