স্বামী এবং স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ সম্পর্কিত সতর্কবার্তা ?গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ বা কি করে বুঝবেন যে আপনি গর্ভবতী ?
পোস্ট সামারীঃ
- গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ
- সন্তান ধারনে স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ
- স্বামী এবং স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ সম্পর্কিত সতর্কবার্তা ?
- গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর হতে বোঝা যায়
- কত দিন মাসিক না হলে গর্ভবতী হয় ?
- গর্ভাবস্থায় স্তনের পরিবর্তন ?
- গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া ?
- গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ খাবারের টেস্ট ?
- বমি বমি ভাব হওয়া ?
- ক্লান্তি অনুভব করা ?
- পিরিয়ড শেষ হওয়ার কখন পর পরীক্ষা করা যায় ?
- গর্ভাবস্থায় মনের পরিবর্তন ?
- vaginal bleeding
- vaginal discharge
- গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য
সন্তান ধারনে স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ
রক্তের গ্রুপ Blood Group
মায়ের রক্তের গ্রুপ গর্ভের সন্তানের ওপর কখনো কখনো প্রভাব ফেলতে পারে । সকল সন্তান ধারণক্ষম মহিলারই রক্তের গ্রুপ জানা দরকার । পূর্বে জানা না থাকলেও গর্ভাবস্থায় অবশ্যই রক্তের গ্রুপ জানতে হবে । মা যদি পজেটিভ (Positive) হন, তবে কোন অসুবিধা হয় না।
স্বামী এবং স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ সম্পর্কিত সতর্কবার্তা ?
কিন্তু মা যদি নেগেটিভ (Negative) হয়, আর বাবা পজেটিভ হয়, তবে বাচ্চার সমস্যা হতে পারে । যদি মা নেগেটিভ আর বাবা পজেটিভ হয়, তবে এর ফলে উদ্ভূত সমস্যা এক ধরনের ইনজেকশন দ্বারা প্রতিরোধ করা যায়। স্বামী পজিটিভ এমন নেগেটিভ গ্রুপের কোন মহিলার যদি কখনো বাচ্চা নষ্ট হয়, এমআর (MR) বা ডিএন্ডসি (D & C) করানো হয়, তাহলেও এই ইনজেকশন নিতে হবে, অন্যথায় পরবর্তী বাচ্চার সমস্যা হতে পারে। গর্ভবতী মায়ের এ ধরনের কোন ইতিহাস থাকলে প্রথমেই তা চিকিৎসককে জানাতে হবে । অন্যদিকে মা পজেটিভ আর বাবা নেগেটিভ হলে কোন সমস্যাই হয় দেখা যায় না। আবার যদি husband & wife Blood group একই হয়, তাতেও কোন সমস্যা হয় না ।
মনে রাখবেন, সন্তানের জন্ম স্বাভাবিক ডেলিভারির মাধ্যমেই হোক বা অপারেশনের মাধ্যমেই হোক, উভয় ক্ষেত্রেই আপনার রক্তের প্রয়োজন হতে পারে । সেই সময় কে আপনাকে রক্ত দেবে, তা আগে থেকেই ঠিক করে রাখুন ।
আরও পড়ুনঃ খালি পেটে লেবু খাওয়ার উপকারিতা ? লেবু পাতার উপকারিতা ? ক্যান্সার প্রতিরোধে লেবু
গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর হতে বোঝা যায় এবং গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ ?
গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ বা কি করে বুঝবেন যে আপনি গর্ভবতী
মায়ের জরায়ুতে বাচ্চার অবস্থান
নিম্নলিখিত উপসর্গগুলো যত্নসহকারে খেয়াল করলে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার পেটে সন্তান এসেছে কি না । তবে মনে রাখতে হবে, সবগুলো উপসর্গ একই সাথে একজন গর্ভবতী মহিলার নাও থাকতে পারে ।
মাসিকের কতদিন পর গর্ভধারণ হয় বা কত দিন মাসিক না হলে গর্ভবতী হয় ?
- কত দিন মাসিক না হলে গর্ভবতী হয় : সাধারণত ২১ দিন হতে ৪০ পর্যন্ত যাদের মাসিকের ডিউরেশন তাদের নিয়মিত মাসিক হিসাবে গণ্য করা হয় । নির্দিষ্ট সময় পর মাসিক (ঋতুস্রাব) বন্ধ হয়ে যাওয়া। সন্তান ধারণক্ষম কোন মহিলার মাসিক বন্ধ হয়ে গর্ভবতী হওয়ার কথাই সর্বপ্রথম মনে রাখতে হবে ।
আরও পড়ুনঃ দেশের ভূমি ব্যবস্থাপনায় ডিজিটাল প্রযুক্তি ? ই-নামজারি কি ? ভূমি মালিকদের আধুনিক কার্ড ?
গর্ভাবস্থায় স্তনের পরিবর্তন ?
গর্ভাবস্থায় স্তনের পরিবর্তন:
- সন্তান পেটে আসলে মহিলাদের স্তনে বিভিন্ন পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় ।
- যেমন, স্তনগুলো আকারে বাড়তে থাকে ।
- স্তনে হালকা ব্যথা হয় ।
- স্তনের উপরের ধমনীগুলো মোটা হয়ে ওঠে ।
- ব্রেষ্ট এর বোঁটার পরিবর্তন ঘটে ,
- ব্রেষ্ট এর বোঁটার চারদিকে চামড়ার রং গাঢ় বাদামী বা কালো হয়ে পড়বে।
প্রেগনেনসি হওয়ার লক্ষণ ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া ?
- গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া : ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া এমনকি রাত্রে প্রস্রাব করার জন্য বার বার ওঠা ।
গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ খাবারের টেস্ট ?
- খাবারের টেস্ট পরিবর্তন হয়ে যাবে । সাধারণত মসলাযুক্ত খাবারের প্রতি অনীহা ইত্যাদি ।
বমি বমি ভাব হওয়া ?
- বমি বমি ভাব হওয়া বা বমি হওয়ার লক্ষণ দেখা দিবে ঘুম থেকে উঠলে ।
ক্লান্তি অনুভব করা ?
- গর্ভবতী হওয়ার ক্লান্তি অনুভব করবে ।
উপরোক্ত উপসর্গগুলো দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত । ডাক্তার তখন আপনার বিভিন্ন টেস্ট করে বলে দিতে পারেন আপনি সন্তান সম্ভবা কিনা ।
পিরিয়ড শেষ হওয়ার কখন পর পরীক্ষা করা যায় ?
প্রথমে আপনার প্রস্রাব পরীক্ষা করা যেতে পারে । সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর প্রথম প্রস্রাব পরীক্ষার জন্য পাঠালেই ভালো হয় । মনে রাখবেন, প্রস্রাব নেওয়ার পাত্রটিকে সাবান বা সাবান জাতীয় কিছু দিয়ে পরিষ্কার করবেন না । এতে টেস্ট সঠিক নাও হতে পারে । মাসিক বন্ধ হওয়ার ১৫ দিন পর এই পরীক্ষা করাতে হয় । এর আগে করলে সন্তান সম্ভবা সত্ত্বেও টেস্টের ফলাফল নেগেটিভ হতে পারে ।
পারিবারিক-পেনশন-ফরম-২-২ ” নিউজ হতে আইবাস++ ও সরকারি নিউজের আপডেট সংগ্রহ করে নিতে পারেন।
গর্ভাবস্থায় মনের পরিবর্তন ?
গর্ভাবস্থায় মনের পরিবর্তন:
- হঠাৎ করে কান্না পায়
- মেজাজ খিটখিটে হয়
- হঠাৎ করে পুলিকিত হয়ে উঠে।
এরকম রহস্যময় আচরণ গর্ববতী হওয়ার লক্ষণ ।
vaginal bleeding
- মাসিকের নির্ধারিত সময়ের বাইরে bleeding হতে পারে।
- vaginal bleeding, spotting, craps গর্ভাবস্থার বা Pregnancy এর লক্ষণ ।ে
vaginal discharge
- ইনফেকশনের কারণে vaginal discharge হতে পারে।
- Pregnancy এর ১ম মাসে vaginal discharge হতে পারে।
গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য
- কোষ্ঠকাঠিন্য গর্ভধারণের লক্ষণ হতে পারে।
- মাসিক বন্ধের পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
- জ্বর ও পেটব্যথা ও প্রেগনেনসির লক্ষণ হতে পারে।
রিলেটেড ট্যাগঃ , পিরিয়ড মিস হওয়ার আগে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ, কত দিন মাসিক না হলে গর্ভবতী হয়, সহবাসের কতদিন পর গর্ভবতী হয়, ৪ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া, গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর মাসিক বন্ধ হয়, মাসিকের কতদিন পর গর্ভধারণ হয়
আমি বাংলাদেশ সরকারের অডিট এন্ড একাউন্টস বিভাগের একজন কর্মচারি। প্রায় এক যুগের বেশি সময় ধরে কর্মরত থাকায় বিভিন্ন অভিজ্ঞতা শেয়ার করে থাকি। তারপরও যে কোন ভুল ত্রুটি হলে তা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। কোন পরামর্শ থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। ধন্যবাদ।