nocomments

আপেল সিডার ভিনেগার ? আপেল সিডার ভিনেগার এর উপকারিতা ? ডায়াবেটিসে আপেল সিডার ভিনেগার ?

আপেল সিডার ভিনেগার ? আপেল সিডার ভিনেগার এর উপকারিতা ? ডায়াবেটিসে আপেল সিডার ভিনেগার ?

আপেল সিডার ভিনেগার ?

আপেল সিডার ভিনেগার স্বাস্থ্য সচেতন মানুষদের মধ্যে খুবই জনপ্রিয়। দেহের ওজন, কোলেস্টেরল, রক্তে শর্করার পরিমাণ কমানোসহ অসংখ্য উপকার করে ভিনেগার।


আপেল হতে গাঁজন বা ফারমেন্টেশন প্রক্রিয়ায় আপেল সিডার ভিনেগার প্রস্তুত করা। এ ভিনেগারে ৫-৬ শতাংশ অ্যাসেটিক এসিড থাকে। এটা দেহের জন্য উপকারি। এছাড়াও আপেল সিডার ভিনেগারে আছে এন্টি-অক্সিডেন্ট ও খনিজ লবণ।

গুগল নিউজ হতে আপডেটনিউজ হতে আইবাস++ সরকারি নিউজের আপডেট সংগ্রহ করে নিতে পারেন।

আপেল সিডার ভিনেগার এর উপকারিতা ?

আপেল সিডার ভিনেগার এর উপকারিতা :

  • ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে সাহায্যে  করে আপেল সিডার ভিনেগার।
  • মানুষের নখের ছত্রাকের infection কমায় ।

     • Warts, lice, কানের infection কমাতে ভিনেগার ব্যবহার করা যায়।

  • খাবার সংরক্ষণ করতেও প্রয়োগ করা হয় ভিনেগার। এতে খাদ্যে ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাক জন্মায় না। প্রাকৃতিকভাবে খাবার সংরক্ষণ করতে চাইলে প্রয়োগ করতে পারেন আপেল সিডার ভিনেগার।
  • ব্রণসহ ত্বকে ব্যাকটেরিয়াজনিত নানারকম সমস্যা নিরসনে এ ভিনেগার ভীষণ কাজের। তবে ত্বকে দেওয়ার জন্য হলে ভিনেগারের সাথে পরিমাণমত পানি মিশিয়ে নিতে হবে।

আরও জানুনঃ ভিটামিন ডি কি ? ভিটামিন ডি এর উপকারিতা ? ভিটামিন ডি এর অভাবে কি কি হয় ?

ডায়াবেটিসে আপেল সিডার ভিনেগার ?

  • টাইপ- ২ ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য আপেল সিডার ভিনেগার খুবই উপকারি। তত্ত্বানুসন্ধানে লক্ষ্য জানা গেছে, রাতে ঘুমানোর আগে দুই টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার খেলে, সকালে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ প্রায় শতকরা ৪ ভাগের মত কমে যায়। যাদের ডায়াবেটিস নেই, তারাও রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য এ ভিনেগার খাওয়ার হ্যাবিট করতে পারেন। তবে যারা ইতোমধ্যে রক্তের গ্লুকোজের নিয়ন্ত্রণের জন্য ওষুধ খাচ্ছেন, তাদের চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

ওজন কমাতে আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম ?

  • অতিরিক্ত ওজন বা ওভারওয়েট হলে বিভিন্ন ধরনের রোগবালাই শরীরে বাসা বাধেঁ। ওজন কমাতে আমরা বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম, শরীরচর্চা, যোগব্যায়াম করা থাকি।

আরও জানুনঃ গর্ভবতী মায়ের যত্ন কি কি এবং গর্ভবতী মায়ের প্রথম তিন মাসের সতর্কতা ? গর্ভবতী মায়ের কি কি চেকআপ করা দরকার ?

  • ওজন কমাতে ওজন কমাতে আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার অত্যন্ত কার্যকরী । শর্করা সমৃদ্ধ অন্ন খাওয়ার পর ভিনেগার খেলে দিনের পরবর্তী সময়ে ইজিলি ক্ষুধা লাগে না। ওবেসিটি বা অতিরিক্ত মুটিয়ে যাওয়া রোগে আক্রান্ত ১৭৫ জনকে নিয়ে তত্ত্বানুসন্ধান করে দেখা গেছে, ডেইলি আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার অভ্যাস ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং অতিরিক্ত ওজন কমে যায় ।

রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমাতে আপেল সিডার ভিনেগার ?

  • বর্তমান সারা পৃথিবীতে অকাল মৃত্যুর অন্যতম একটি রিজন হৃদরোগ। রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে গেলে হৃদরোগের ঝুঁকির পরিমাণ বেড়ে যায় । আপেল সিডার ভিনেগার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।

আরও জানুনঃ অ্যামনিওটিক ফ্লুইড কি ? অ্যামনিওটিক ফ্লুইড এর কাজ কি ? গর্ভফুল কি ? গর্ভবতী কত দিন পর সন্তান ভূমিষ্ঠ হয় ?

আপেল সিডার ভিনেগারে ক্যানসারে উপকার ?

  • আপেল সিডার ভিনেগারে বিদ্যমান ক্যানসার প্রতিরোধী শক্তি। বেশ কতিপয় তত্ত্বানুসন্ধানে লক্ষ্য গেছে, এ ভিনেগার ক্যানসার কোষ উৎখাত ও টিউমার সারাতে অবদান রাখে। তবে এটা নিয়ে এখনো রিসার্চ চলছে।

আপেল সিডার ভিনেগার চুলের যত্নে ?

চুলের যত্নে নিতে বাজার চলমান রাসায়নিক প্রসাধনীর বদলে অনেকেই ভরসা রাখেন গৃহসম্বন্ধীয় টোটকায়। ঘরোয়া পদ্ধতিতে কেশের পরিচর্যার শ্রেষ্ঠ উপাদান হিসেবে ব্যবহারকৃত হচ্ছে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার। শ্যাম্পুর পরিবর্তে অধিকাংশই এই উপকরণ দিয়ে চুল ধোওয়া শুরু করেছেন।

চুল পড়ার সমস্যায় ভুগে থাকেন বেশি মানুষ। মাত্রাতিরিক্ত হারে কেশ পড়ার ফলে কেশ চিকন হয়ে যেতে থাকে। এই চুল পড়ার সমস্যা হতে খালাস পেতে প্রয়োগ করার জন্য পারেন অ্যাপেল সিডার ভিনিগার।

আরও জানুনঃ ডায়াবেটিস কি ? ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায় বা ডায়াবেটিস কমানোর উপায় ?

আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম ?

  • সবচেয়ে অনেক ভালো উপায় হলো, রান্নায় এ ভিনেগার ব্যবহার করা। ঘরে মেয়োনিজ তৈরির টাইম বা সালাদেও দেওয়ার জন্য পারেন ভিনেগার। পানির সঙ্গে মিশিয়ে পানীয় হিসেবেও পান করা যেতে পারে এটি।১/২ চামুচ ১ গ্লাস পানিতে মিশেয়ে সেবন করতে পারেন।

আপেল সিডার ভিনেগার এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা অপকারিতা ?

  • শুরুতে অবশ্যই সামান্য পরিমাণ আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়া উচিত।
  • বেশি পরিমাণ আপেল সিডার ভিনেগার খেলে গলা জ্বালা-পেড়া করতে পারে।
  • দাঁতের এনামেল এর ক্ষতি হতে পারে।
  • Apple cider vinegar মিশিয়ে খাওয়া উচিত ।
  • ক্ষুধামন্দা হতে হতে পারে।

আরও জানুনঃ গর্ভাবস্থায় যে সব ভিটামিন খাওয়া যাবে না এবং কোন ভিটামিন খাওয়া যাবে ?

  • ভিনেগারের অ্যাসিড দাঁতের গোড়ায় লাগলে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তুলার বলে ভিনেগার নিয়ে দাঁতে পাতলা করে লাগাতে হবে। খাওয়ার আগে না পরে আপেল সিডার ভিনেগার পান করবেন এটা অনেকেই বুঝতে পারেন না। খাওয়ার আধা ঘণ্টা আগে বা পরে এটি পান করার উপদেশ দেন বিশেষজ্ঞরা।

ডিসক্লেইমার: এখানে উপরোক্ত হেলথটিপস এবং পরামর্শগুলি অনুসরণ করার পূর্বে , ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিন।

রিলেটেড ট্যাগঃ আপেল সিডার ভিনেগার, আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম, আপেল সিডার ভিনেগার এর উপকারিতা, আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা, ওজন কমাতে আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম, আপেল সিডার ভিনেগার এর দাম, আপেল সিডার ভিনেগার এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, আপেল সিডার ভিনেগার কোনটা ভালো, আপেল সিডার ভিনেগার এর উপকারিতা ও অপকারিতা, আপেল সিডার ভিনেগার উইথ মাদার উপকারিতা, আপেল সিডার ভিনেগার ১৫ স্বাস্থ্য উপকারিতা, আপেল সিডার ভিনেগার কি, ত্বকের যত্নে আপেল সিডার ভিনেগার, আপেল সিডার ভিনেগার দিয়ে রূপচর্চা, আপেল সিডার ভিনেগার চুলের যত্নে ,আপেল সিডার ভিনেগার কতদিন খাওয়া যায়, ইউরিক এসিড কমাতে আপেল সিডার ভিনেগার, আপেল সিডার ভিনেগার কিডনি পাথর মুক্তি, আপেল সিডার ভিনেগার কি

Tags:, , , , , , , , , , , , , , , , ,

Reply

error: Content is protected !!