nocomments

সরকারি চাকরিজিবিদের ৫০% মহার্ঘ ভাতা ২০২৫ ? মহার্ঘ ভাতা প্রদান করলে কি ৫% প্রণোদনা বাতিল হবে ?

Table of Contents

মহার্ঘ ভাতা আপডেট এবং পে স্কেল: পার্থক্য ও বর্তমান প্রেক্ষাপট :

বর্তমান সময়ে মহার্ঘ ভাতা আপডেট এবং পে স্কেল নিয়ে অনেক আলোচনা হচ্ছে। এই আর্টিকেলে আমরা মহার্ঘ ভাতা এবং পে স্কেলের মধ্যে পার্থক্য, পে স্কেল বাস্তবায়নে সমস্যাগুলি এবং কেন সরকার মহার্ঘ ভাতা প্রদানের পরিকল্পনা করেছে তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করব।

সরকারি চাকরিজীবীদের ৫০% মহার্ঘ ভাতা: আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ২০২৫:

সরকারি চাকরিজীবীদের আর্থিক চাহিদা ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি ৫০% মহার্ঘ ভাতা প্রদানের প্রস্তাব উঠে এসেছে। সরকারি কর্মচারীদের বিভিন্ন সংগঠন এ দাবিকে সমর্থন জানিয়ে সরকারের কাছে দাবি পেশ করেছে। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং সেই কমিটি ইতোমধ্যেই তাদের কার্যক্রম শুরু করেছে। আগামীতে আরও কয়েকটি সভা আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।

৫% প্রণোদনা বাতিল হবে কি ?

একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন যা উঠে আসছে, তা হলো—মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধি পেলে ৫% প্রণোদনা ভাতা বাতিল হবে কি না। এ বিষয়ে এখনও পরিষ্কার সিদ্ধান্ত জানা যায়নি। বিশেষজ্ঞদের মতে, মহার্ঘ ভাতা ও ৫% প্রণোদনা ভাতা দুটি ভিন্ন প্রকৃতির সুবিধা। তবে এ বিষয়টি চূড়ান্তভাবে নির্ধারণ করা হবে সংশ্লিষ্ট কমিটির প্রতিবেদনের প্রদানের ভিত্তিতে।

সংশোধিত বাজেটে মহার্ঘ ভাতার বরাদ্দ রাখার আপডেট প্রস্তাব ?

পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ সম্প্রতি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) এক সভা শেষে ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য মহার্ঘ ভাতা বরাদ্দ রাখার সম্ভাবনা রয়েছে।

তিনি জানান, বাজেট ঘাটতি সহনীয় পর্যায়ে রাখতে উন্নয়ন বাজেটে সমন্বয় আনতে হবে। তবে সরকারি কর্মচারীদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব বাস্তবায়নে রাজস্ব খাতে ব্যয় কমানো সহজ হবে না। এমনকি উন্নয়ন বাজেট কাটছাঁট করার দরকার হতে পারে।

উন্নয়ন বাজেট ও তার প্রভাব কি ?

উন্নয়ন বাজেট কমানো নিয়ে কিছু উদ্বেগ থাকলেও, পরিকল্পনা উপদেষ্টা উল্লেখ করেন যে, এক বছরের জন্য বড় বিনিয়োগ কমালে উৎপাদনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব পড়বে না। গ্রামীণ অর্থনীতি ও কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে স্বল্প বিনিয়োগেও ভালো ফলাফল পাওয়া সম্ভব।

তিনি আরও জানান, এ বছর মার্চ মাসের পরিবর্তে জানুয়ারির শেষ দিকেই সংশোধিত উন্নয়ন বাজেট প্রণয়নের পরিকল্পনা রয়েছে।

সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারিদের মহার্ঘ ভাতা বাড়ানোর বিষয়টি এই মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ একটি ইস্যু। সংশ্লিষ্ট কমিটির প্রতিবেদন ও সরকারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করবে এর ভবিষ্যৎ।

নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি এবং মুদ্রাস্ফীতির চাপের কারণে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জীবনযাত্রার মান রক্ষার্থে মহার্ঘ ভাতা প্রদান একটি সময়োপযোগী পদক্ষেপ। বর্তমান সরকার অন্তর্বর্তীকালীন সময়ে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা না করেই মহার্ঘ ভাতা প্রদানের জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে।

মহার্ঘ ভাতা ২০২৫
মহার্ঘ ভাতা ২০১৩

২০১৩ সালের মহার্ঘ ভাতার নীতিমালা: কারা পাবেন, কারা পাবেন না ?

মহার্ঘ ভাতা একটি গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক সুবিধা যা বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য প্রযোজ্য। এখানে মহার্ঘ ভাতার প্রাপ্যতা এবং শর্তসমূহ বিস্তারিত ব্যাখ্যা করা হলো:

(ক) অবসর-উত্তর ছুটিতে থাকা কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ সিন্ধান্তঃ

অবসর-উত্তর ছুটিতে (PRL) থাকা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ছুটি শুরুর পূর্ববর্তী সর্বশেষ মূল বেতনের ভিত্তিতে মহার্ঘ ভাতা পাপ্য হবেন।

(খ) পেনশনভোগী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সিন্ধান্তঃ

১ জুলাই ২০১৩ থেকে নতুন জাতীয় বেতনস্কেল কার্যকর হওয়ার আগ পর্যন্ত পেনশনে গমনকারী সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মূল বেতনের সাথে মহার্ঘ ভাতা যোগ করে পেনশন নির্ধারণের সুবিধা পাবেন।

(গ) সাময়িক বরখাস্তকৃত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সিন্ধান্তঃ

সাময়িক বরখাস্তকৃত ব্যক্তি বরখাস্তের আগের মূল বেতনের ৫০% (অর্ধেক) এর উপর ২০% হারে মহার্ঘ ভাতা পাপ্য হবেন।

(ঘ) পেনশন গ্রহণকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সিন্ধান্তঃ

সরকারি পেনশন ভোগকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাদের বিদ্যমান পেনশনের উপর ২০% হারে মহার্ঘ ভাতা প্রাপ্য হবেন।

(ঙ) এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের সিন্থান্তঃ

এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও কর্মচারীরা একই হারে মহার্ঘ ভাতার সুবিধা প্রাপ্য হবেন।

(চ) চুক্তিভিত্তিক নিয়োজিত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সিন্ধান্তঃ

চুক্তিভিত্তিক নিয়োজিত কর্মকর্তারা তাদের চুক্তিভিত্তিক নির্ধারিত মূল বেতনের ভিত্তিতে মহার্ঘ ভাতা পাবেন। তবে, যদি তিনি পেনশনভোগী হন, তবে নীট পেনশন বা চুক্তিভিত্তিক বেতনের মধ্যে যেটি বেশি হবে সেটিই প্রাপ্য হবেন।

(ছ) বিনা বেতনে ছুটিতে থাকা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সিন্ধান্তঃ

বিনা বেতনে ছুটিতে থাকা কোনো সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী মহার্ঘ ভাতা পাওয়ার জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।

আরও জানুনঃ জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫  ইনক্রিমেন্ট বের করার নিয়ম ? এমসিএইচএফপি গনের ৩ (তিন) টি অগ্রিম ইনক্রিমেন্ট প্রাপ্তি ?

(জ) এককালীন আনুতোষিক গ্রহণকারী কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সিন্ধান্তঃ

যেসব অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাদের গ্রস পেনশনের ১০০% সমর্পণ করে এককালীন আনুতোষিক তুলেছেন, তারা মহার্ঘ ভাতা পাওয়ার জন্য অযোগ্য হবেন।

মহার্ঘ ভাতা ও পে স্কেল: মূল পার্থক্য ?

মহার্ঘ ভাতা ২০২৫ :

মহার্ঘ ভাতা হলো সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারীদের নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় জীবনযাপনের ব্যয় সামাল দেওয়ার জন্য সরকার কর্তৃক প্রদত্ত বিশেষ ভাতা। এটি মূল বেতনের নির্দিষ্ট শতাংশ হিসেবে প্রতি মাসে প্রদান করা হয়ে থাকে।

মহার্ঘ ভাতা আপডেট : ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য সুখবর ?

সাম্প্রতিক সময়ে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য একটি বড় সুখবর সামনে এসেছে। বাংলাদেশ সরকার ১১ থেকে ২০ গ্রেডের কর্মচারীদের প্রাধান্য দিয়ে মহার্ঘ ভাতা প্রদানের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। চলুন এই উদ্যোগের পেছনের কারণ, প্রক্রিয়া এবং সম্ভাব্য প্রভাব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

দুই ধাপে বাস্তবায়নের পরিকল্পনা

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মুখলেসুর রহমান জানিয়েছেন, মহার্ঘ ভাতা দুই ধাপে প্রদান করা হবে। এতে কর্মকর্তা/কর্মচারীদের তুলনামূলকভাবে বেশি সুবিধা দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

প্রথম ধাপ:

  • ১১ থেকে ২০ গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য বেশি ভাতা নির্ধারণ করা হবে।
  • কম বেতনের কর্মচারীরা তুলনামূলকভাবে বেশি শতাংশ ভাতা পাবেন।

দ্বিতীয় ধাপ:

  • প্রথম থেকে দশম গ্রেডের কর্মকর্তাদের জন্য ভাতা প্রদানে সামঞ্জস্য রাখার চেষ্টা করা ।

পেনশনভোগীরাও থাকবেন আওতায় ?

সরকারি পেনশনভোগীরাও এই মহার্ঘ ভাতার আওতায় থাকবেন। পিআরএল-এ থাকা কর্মকর্তা এবং কর্মচারীরাও এই ভাতা পাবেন। এ পদক্ষেপের মাধ্যমে সরকার বর্তমান এবং অবসরপ্রাপ্ত সব কর্মচারীর জীবনযাত্রার মান রক্ষার করার চেষ্টা করা হয়েছে।

আরও জানুনঃ প্রশাসনিক ও ব্যাক্তিগত কর্মকর্তারা মহার্ঘ ভাতা নয় চান অতিরিক্ত ‍ইনক্রিমেন্ট ?

কমিটির গঠন এবং কার্যক্রম

মহার্ঘ ভাতা বাস্তবায়নের জন্য সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি কত শতাংশ ভাতা প্রদান করা হবে তা সুপারিশ করবে। প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের মুখ্য সচিবের নেতৃত্বে কমিটি দ্রুততার সাথে কাজ করে চলেছেন।

সুবিধা প্রভাব

  • অর্থনৈতিক ভারসাম্য: কম বেতনের সরকারি কর্মচারীরা বেশি ভাতা পাওয়ার ফলে তাদের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হবে।
  • সামাজিক প্রভাব: কর্মচারীদের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সামগ্রিক অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
  • সরকারি উদ্যোগের প্রতি আস্থা: দীর্ঘদিনের আন্দোলন এবং দাবি পূরণ হওয়ায় সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে সরকারের প্রতি আস্থা বৃদ্ধি পাবে।

মহার্ঘ ভাতা আপডেট ও সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ :

নতুন পে-স্কেল ঘোষণা ছাড়াই মহার্ঘ ভাতা প্রদানের উদ্যোগ প্রশংসনীয় হলেও এটি প্রাথমিক সমাধান মাত্র। দীর্ঘমেয়াদে একটি সামগ্রিক বৈষম্যমুক্ত পে-স্কেল সংস্কার অপরিহার্য।

পে স্কেল:

পে স্কেল হলো সরকার কর্তৃক নির্ধারিত বেতন কাঠামোর পরিবর্তন। এটি সাধারণত ৮-১০ বছরের একটি দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা, যেখানে মূল বেতন বৃদ্ধির পাশাপাশি অন্যান্য ভাতা যেমন বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা ইত্যাদি বাড়ানো হয়  সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারিদের।    

মহার্ঘ ভাতা একটি তাৎক্ষণিক সমাধান, যা কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সাময়িকভাবে সহায়তা করে। অন্যদিকে, পে স্কেল কর্মচারীদের স্থায়ী আর্থিক সমাধান প্রদান করে।

পে স্কেল বাস্তবায়নে সমস্যাগুলি হলোঃ

বাংলাদেশে সর্বশেষ পে স্কেল চালু হয়েছিল ২০১৫ সালে। তার আগে ১৯৭৩ থেকে শুরু করে ১৯৭৭, ১৯৮৫, ১৯৯১, ১৯৯৭, ২০০৫, ২০০৯ সালে পে স্কেল বাস্তবায়ন হয়েছে। তবে ২০১৫ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত দীর্ঘ ৯ বছরেরও বেশি সময়ে কোনো নতুন পে স্কেল চালু হয়নি।

সরকার পে স্কেল বাস্তবায়ন না করার কিছু কারণ হলো:

  • অর্থনৈতিক সংকট:
  • দেশের আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো প্রায় দেউলিয়া অবস্থায় রয়েছে। ব্যাংকগুলোতে ঋণ খেলাপি এবং অর্থনৈতিক বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে।
  • মুদ্রাস্ফীতি ও ডলারের মূল্য বৃদ্ধি:
  • ডলারের দাম বৃদ্ধির কারণে আমদানির খরচ বেড়েছে এবং মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধি পেয়েছে।
  • রাজনৈতিক ও আর্থিক সংকট:
  • বিগত সরকারের সময়ে অতিরিক্ত টাকা ছাপানো, ঋণ খেলাপি, এবং জনগণের আস্থাহীনতা অর্থনীতিকে দুর্বল করে তুলেছে।
  • দীর্ঘমেয়াদী ব্যয়:
  • পে স্কেল বাস্তবায়নের জন্য প্রায় ১৬ লাখ কর্মচারী এবং পেনশনভোগীদের জন্য বেতন দ্বিগুণ করার মতো বিশাল অর্থের প্রয়োজন।

আরও জানুনঃ কবে ঘোষণা হবে নতুন পে স্কেল ২০২৪? সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ খবর ?

মহার্ঘ ভাতা ২০২৫ প্রদানের কারণ :

সরকার আপাতত পে স্কেল না দিয়ে মহার্ঘ ভাতা প্রদানের পরিকল্পনা করছে। কারণ:

  • এটি একটি অস্থায়ী সমাধান, যা কর্মচারীদের তাৎক্ষণিক সহায়তা প্রদান করা যায়।
  • অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলা করার জন্য এটি তুলনামূলক সহজ উপায়।
  • কর্মচারীদের জীবনযাত্রার মান উন্নত রাখার জন্য এটি কার্যকর একটি উদ্যোগ।

মহার্ঘ ভাতা সর্বশেষ আপডেট এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও আশা ?

বিশ্লেষকদের মতে, দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা উন্নত হলে পে স্কেল বাস্তবায়নের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ততদিন মহার্ঘ ভাতা কর্মচারীদের জন্য প্রধান সহায়ক হয়ে থাকবে বলে মনে করে।

উপসংহার

মহার্ঘ ভাতা আপডেট ২০২৫ ? সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারীদের জন্য মহার্ঘ ভাতা একটি যুগান্তকারী উদ্যোগ। বিশেষত ১১ গ্রেড থেকে ২০ গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য এটি জীবনের মানোন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে। তবে, এই পদক্ষেপের যথাযথ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে কমিটি এবং সরকারের আরও সুপরিকল্পিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি।

মহার্ঘ ভাতা সরকার প্রদত্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা যা সরকারি ও কিছু বেসরকারি কর্মচারীদের আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে। তবে এ সুবিধা পেতে কিছু নির্দিষ্ট শর্ত মানতে হবে। যারা মহার্ঘ ভাতার আওতাভুক্ত, তারা সরকারের আর্থিক নীতিমালার আওতায় থেকে এই সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।

আইবাস++ ও সরকারি নিউজের আপডেট জানতে আমাদের গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন।

Reply

error: Content is protected !!